শেখ সোহেলের সহচর রাজু গ্রুপের তাণ্ডব মোল্লাবাড়ি,অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টারঃ
খুলনা নগরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েছে গোলাগুলি, অস্ত্র নিয়ে মহড়া, হত্যাসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড একের পর এক ঘটেই চলছে।
খুলনা নিউ মার্কেট প্রান্তিক মার্কেটে চারাবাটি প্রান্তিক মার্কেট মোড়, মরহুম: মোল্লা আমির হোসেনের বংশধর মোল্লাবাড়ি মোল্লা আকবার উদ্দীন বাবুর বাড়ি ভাংচুর স্বর্ণ স্বর্ণসহ প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা লুটের অভিযোগ দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতাসীল স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ সোহেলের সহচর ও খালেছপুর থানা আওয়ামী লীগের গুন্ডা নেতা সন্ত্রাসী মাদক সেবনকারী কাউন্টের বন্ধু জামাই রাজু গ্রুপের নামে।
সোনাডাঙ্গা থানা নিউমার্কেট এলাকায় ঐতিহ্যবাহী মোল্লাবাড়ি র ওয়ারিশগনদের মধ্যে চলছে ওয়ারিশ প্রাপ্য বন্টন ভাগ বাটোয়ারা।
সন্ত্রাসী বাহিনী বাড়ি ভাঙচুর ও পৈত্রিক ভিটাবাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়া এবং পিস্তল অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রাণনাশের হুমকির ঘটনা ঘটেছে। এঘটনাকে কেন্দ্র করে ভুক্তভোগী সোনাডাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, উক্ত মামলার বাদী মোল্লা আকবার উদ্দীন বাবু (৭২), পিতা- মৃত মোল্লা আমীর উদ্দীন, মাতাঃ মৃত- মোমেনা খাতুন, ভুক্তভোগী বাবু মোল্লা অভিযোগ করে বলেন, (১) মোল্লা সালাউদ্দিন গ্রোমিঠু (৬৫), (২) মোল্লা সোহরাব উদ্দিন শামীম (৭৫),(৩) মোল্লা সদর উদ্দিন পিটু (৬০) পিতা: মৃত- মোল্লা আমীর উদ্দীন, (৪) মোল্লা আসিফ উদ্দীন (ঘ) রোজ (৩৫), পিতা: মোল্লা সোহরাব উদ্দিন (শামীম), (৫) লাইলাতুন নেছা (ছ) এলিসা (৪৫), পিতা: মোল্লা সোহরাব উদ্দিন (শামীম), (৬) মোল্লা রিয়াজ উদ্দিন রাজু (৫০), পিতাঃ অজ্ঞাতনামা। ৫নং আসামীর স্বামী), উভয় সাং- বাগানবাড়ি, শেখপাড়া, থানা- সোনাডাঙ্গা, জেলা- খুলনা ও অজ্ঞাতনামা ১০০/১৫০জন (মুখ দেখলে চিনতে পারবো। মোল্লা আকবার উদ্দীন বাবু, আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন আমার পৈত্রিক বাড়ি, যাহা বানিয়াখামার মৌজাধীন বি.আর,এস- ১১৩০৫ নং খতিয়ানের বি.আর.এস- ৪২০ নং দাগে ০.১৩০৪ একর জমি সহ দোতলা ইমারত ভবন অবস্থিত। উক্ত ০.১৩০৪ একর সম্পত্তিতে আমার পিতা ভোগদখলকার থাকাবস্থায় গত ইং ৩০/০৫/১৯৮১ তারিখে মৃত্যু বরণ করিলে তাহার ওয়ারেশ উত্তরাধিকারী থাকেন ২ স্ত্রী, ৪ পুত্র, ৮ কন্যা যথাক্রমে- স্ত্রীগণ (১) মোমেনা খাতুন ও (২) মজিদা খাতুন, পুত্রগণ (১) মোল্লা সোহরাব উদ্দিন (২নং আসামী) ও মোল্লা আকবার উদ্দীন (বাদী), (৩) মোল্লা সালাউদ্দিন (১নং আসামী) ও (৪) মোল্লা সদর উদ্দিন। ৩নং আসামী), কন্যাগণ যথাক্রমে (১) দিলরুবা আশরাফ (মৃত), (২) আমিরুন আলম, (৩) রেহানা রেজা(স্বাক্ষী), (৪) নাজনীন আমিন, (৫) ইয়াছমিন আরা মুন্না, (৬) জেবুন্নেছা (স্বাক্ষী), (৭) নাজমিন সোহেলী আরা ও (৮) জেসমিন আরা। পরবর্তীতে মরহুম মোল্লা আমির উদ্দীনের স্ত্রীদ্বয়। মৃত্যুবরণ করিলে ৪ পুত্র ও ৮ কন্যা সকল সম্পত্তির ওয়ারেশ উত্তরাধিকারী হিসাবে গণ্য হয়। আমার পিতা মরহুম মোল্লা আমির উদ্দীনের ঢাকাস্থ উত্তরা থানাধীন দক্ষিণ খান নামক মৌজাধীন আর.এস- ১৩২৪৮ ও ১০৯৭৪ নং খতিয়ান হয়ে (১.২০ ০.১৫৩৬) ১.৩৫৩৬ একর সম্পত্তি বিভিন্ন কবল্য দলিলমূলে অর্জন করিয়া ভোগদখলকার থাকাবস্থায় মৃত্যুবরণ করিলে উক্ত মৌজাধীন সম্পত্তি ১- ৩নং আসামী মোল্লা সালাউদ্দীন,
মোল্লা সোহরাব উদ্দিন ও মোল্লা সদর উদ্দিন পরস্পর যোগসাজশে আমার প্রাপ্য অংশ ঢাকাস্থ দক্ষিণখান মৌজাধীন সম্পত্তির মধ্যে ০.০৪৯৫ একর জমি বাদে ০.১১৯৭ একর জমি আমার অজান্তে অসাক্ষাতে বিনা অনুমতিতে আমার ছবির স্থলে অন্য মানুষের ছবি যুক্ত করিয়া সহি স্বাক্ষর জাল জালিয়াতি করিয়া অন্যত্র বিক্রয় দলিলমূলে হস্তান্তর করিয়াছে। আমার অংশের সম্পত্তির মূল্য বাবদ শুধুমাত্র ৪০,০০,০০০/- (চল্লিশ লক্ষ) টাকা প্রদান করে। কিন্তু আমার ঢাকাস্থ দক্ষিণ খান মৌজার সম্পত্তির প্রাপ্য অংশ ০.১১৯৭ একর সম্পত্তির মূল্য প্রায় ১,৬৭,৫৮,০০০/- (এক কোটি সাতষট্টি লক্ষ আটান্ন হাজার টাকা। উক্ত ঢাকাস্থ মৌজাধীন আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি ২টি খতিয়ানে মোট ১.৩৫৩৬ একর জমি। যাহার হস্তান্তর মূল্য ছিল মোট ১৪,০৪,৯৫,০৪০/- (চৌদ্দ কোটি চার লক্ষ পঁচানব্বই হাজার চল্লিশ) টাকা। অথচ ১ ৩নং আসামী মোল্যা সালাউদ্দীন, মোল্লা সোহরাব উদ্দিন ও মোল্লা সদর উদ্দিন একত্রে যোগাসাজশে আমার অংশের সম্পত্তির মূল্য সম্পূর্ণ পরিশোধ না করিয়া শুধুমাত্র ৪০,০০,০০০/- (চল্লিশ লক্ষ) টাকা প্রদান করে। অবশিষ্ট প্রায় ১,২৭,৫৮,০০০/- (এক কোটি সাতাশ লক্ষ আটান্ন হাজার) টাকা থেকে আমাকে বঞ্চিত করে। তাছাড়া উক্ত সন্ত্রাসীগণ আমার ৩৮ (আট) বোনদের মধ্যে অসম বন্টন করিয়া তাহাদের ন্যায্য প্রাপ্য অংশ থেকে বঞ্চিত করিয়াছে। এমতাবস্থায়, আমাদের খুলনাস্থ বানিয়াখামার মৌজাধীন সম্পত্তি বি.আর.এস জরীপের সময় ভুলক্রমে ০৪ (চার) ভাইয়ের নামে রেকর্ড হইয়াছে, ৩৮ (আট) বোন রেকর্ড থেকে বঞ্চিত হয়। সেই সুযোগে ১- ৩নং আসামীগণ মোল্যা সালাউদ্দিন, মোল্লা সোহরাব উদ্দিন ও মোল্লা সদর উদ্দিন আমাদের অপর ০৮ (আট) শরীক অর্থাৎ ০৮ (আট) বোনকে উক্ত খুলনার বানিয়াখামার মৌজার সম্পত্তি সহ অন্যান্য মৌজার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করিবার লক্ষ্যে ষড়যন্ত্র করিতেছে।
উক্ত অমিমাংসিত বিষয় নিয়ে গত ইং ০৮/০২/২০২৫ তারিখে খুলনাস্থ বাড়িতে আমার ও ০৮ (আট) বোনের সহিত উক্ত ১ ৩নং আসামীগণ সালাউদ্দিন, সোহরাব উদ্দিন ও সদর উদ্দিন সহ অন্যান্য আসামীগণের মধ্যে আপোষ মিমাংসার বৈঠক হয়। এর আগেও বহুবার আমাদের ভাইবোনদের মধ্যে ভাগাভাগি ও দেনাপাওনা সংক্রান্ত বিষয়ে খুলনার বাড়িতে আসামীগণের সহিত বসাবসি হয়েছে। কিন্তু আমার পাওনা ১,২৭,৫৮,০০০/- (এক কোটি সাতাশ লক্ষ আটান্ন হাজার) টাকা ও বোনদের পৈত্রিক সকল মৌজার জমাজমির হিস্যা দিতে আসামীগণ গড়িমসি এবং বিভিন্নভাবে তালবাহানা করে। আমি ০৮ (আট) বোনদের পৈত্রিক সম্পত্তি হইতে বঞ্চিত করিব না বিধায় বোনদের পক্ষে থাকায় উক্ত আসামীগণ একত্রে আমার বিরুদ্ধাচরণ সহ আমাকে ক্ষতিগ্রন্থ করিবার উদ্দেশ্যে গত ইং ০৮/০২/২০২৫ তারিখে সালিশ বৈঠকের দিন আমার ও অন্যান্য বোনদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা হুমকী-ধামকী প্রদর্শন করে। পরবর্তীতে ঢাকাস্থ জমির প্রাপ্য সম্পূর্ণ অংশের বিক্রিত জমির মূল্যের মধ্যে আমার অংশের অবশিষ্ট বিক্রিত জমির টাকা দাবী করিলে গত ইং ০৮/০২/২০২৫ তারিখে ১নং আসামী মোল্যা সালাউদ্দিন আমার সাথে নানা রকম তালবাহানা করে।
খুলনাস্থ জমি সহ বাড়ির অংশ আমার ০৮ (আট) বোন দাবী করিলে সেটাও দিতে অস্বীকৃতি জানায়। উক্ত আসামীগণ গত ইং ০৭/০৩/২০২৫ তারিখ শুক্রবার, আনুমানিক রাত ৮/৯ ঘটিকার সময় আমার কন্যা এশাকে মোবাইল ফোনে আমার পৈত্রিক বসতবাড়ি ভেঙ্গেচুরে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করিবে বলিয়া হুমকী দেয় এবং বাড়ি ভাংতে গেলে কেউ যদি বাধা দেয় তাহলে জীবন নাশের হুমকী প্রদর্শন করে। এমতাবস্থায়, আমি আশংকা করিতেছি যে, আসামীগণ যে কোনো সময় আমার ও আমার ছেলেমেয়ে সহ ০৮ বোনদের চরম ক্ষতিগ্রস্ত সহ প্রাণ হরণ করিবার মত ঘটনা ঘটাইতে পারে। তিনি বলেন আমার অন্যান্য ভগ্নিগণ দেঃ ৩০৭/১৮ নং মামলা করিয়া তাহাদের অংশ ভাগ-বাটোয়ারা করিবার পদক্ষেপ গ্রহণ করিলে উক্ত ১-৩নং আসামীগণ আমাকে দিয়া সকল বোনদের মিথ্যা ভুল বুঝাইয়া সকল বোনদের হিস্যা অংশ মোতাবেক ডেভেলপার কোম্পানীর মাধ্যমে কমাশীয়ল কাম রেসিডেনশিয়াল মুটান্ন ভবন তৈরি করিয়া যার যার অংশ মোতাবেক ফ্লাট দিবে বলিয়া অদলত থেকে উক্ত দেঃ- ৩০৭/১৮ নং মামলা প্রত্যাহার করিতে বাধ্য করায়।
কিন্তু উক্ত ১-৩নং আসামীগণ দে মোতাবেক কাজ না করিয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। উপরোক্ত বিষয় ও ঘটনাবলী উল্লেখ করিয়া গত ইং ১৯/০৩/২০২৫ তারিখে নিরাপত্তার স্বার্থে এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আমি খুলনা পুলিশ কমিশনার, খুলনা ডিআইজি রেঞ্জ, যৌথবাহিনীর ক্যাম্পা প্রধান, মহাপরিচালক র্যাব-৬ এবং সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করি এবং তাহার ভগ্নিগণ তাহাদের পৈত্রিক সম্পত্তি বাটোয়ারা বাবদ খুলনার যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতে দেওয়ানিঃ ৭৬/২০২৫নং মোকাদ্দমা গত ইং ২১/০৪/২০২৫ তারিখে মামলা দায়ের করেন। উক্ত দেওয়ানিঃ ৭৬/২০২৫নং মোকাদ্দমার বিষয় উল্লেখ করিয়া আমার পৈত্রিক বাড়িতে একটি সাইনবোর্ড বুলাইয়া দেই। এবং উক্ত আসামীগণ আমার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া হত্যাযোগ্য করিধার উদ্দেশ্যে প্রায় ১০০/১৫০জন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অদ্য ইং ২৫/০৪/২০২৫ তারিখে আনুমানিক ভোর ৬.০০ ঘটিকার সময় জনমানব শূন্য ও এলাকাবাসী ঘুমন্ত থাকাবস্থায় আমার পৈত্রিক বাড়িতে ৬নং আসামী আমার মাথায় পিছল ঠেকিয়ে এবং আমার পরিবারের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা ও পুত্রবধূসহ সকল সদস্যদের উপর অতর্কিত ভাবে হামলা করিয়া দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ জিম্মি করিয়া ভয়জীতি প্রদর্শনে ঘরবাড়ির দরজা ভাঙ্গিয়া অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করিয়া দরজা, জানালা, ঘরের প্রায় সকল আসবাবপত্র, রান্নাঘর, বাথরুম, পানির ট্যাকি, পানির কল ভাঙচুর করিয়া পুরো বাড়ি তছনছ করিয়া বাড়ির বিদ্যুত লাইন মিটার থেকে বিচ্ছিন্ন করে মিটার সক করিয়া দিয়া প্রায় আনুমানিক ১০ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার ও আলমারিতে থাকা আনুমানিক নগদ ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা লুট করে এবং আমার পৈত্রিক ভিটায় অবস্থীত ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান। আর, এস, মটরস) এর দেওয়াল ভাঙ্গিয়া ভেতরে প্রবেশ করিয়া প্রায় ২/৩লক্ষ টাকার মালামাল লুটপাট করিয়া নিয়া যায়। উক্ত ঘটনার বিষয় এলাকাবাসী ঘুম থেকে জাগরত হওয়ার পর আত্মীয় স্বজনদের সহিত যোগাযোগ ও চিৎকার চেঁচামেচি করলে
আমার ভাতিজা অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান লিটন উপস্থিত হন,এবং সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্যে বেআইনি কাজ ও আইন অমান্য করলে কি ধরনের শাস্তি হতে পারে এই বলে সন্ত্রাসীদের ভাঙচুর থামানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এতেও সন্ত্রাসীরা থামেননি বরং বরং উল্টো
আমার ভাতিজা অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান লিটনকেও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। সাংবাদিকদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ভুক্তভোগী বাবু বলেন এই জামাই রাজু কুখ্যাত সন্ত্রাসী খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগে নেতা ভূমিদস্যু কাউটের বন্ধু দীর্ঘ বছর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা থাকাকালীন শেখ সোহেলের সহচর হয়ে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ঠিকাদারি কাজ বাঁকিয়ে নিয়েছেন বিনিময় শেখ সোহেলকে দিয়েছেন কোটি কোটি টাকা কমিশন আমার ভাবতে অবাক লাগে সেই ফ্যাসিস্ট সরকারের সহচর এখন সুবিধাবাদী বিএনপি’নেতার ছত্রছায়ায়। তিনি সোনাডাঙ্গা থানার নিকট সাংবাদিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন আপনাদের প্রতি আকুল আবেদন উক্ত সন্ত্রাসী গ্রুপের সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে অস্ত্র উদ্ধার সহ উপরোক্ত বিষয়টি অবিলমে তদন্তক্রমে আমার ও আমার পরিবারের সকলের নিরাপত্তা প্রদান পূর্বক আসামীগণের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে জন্য সুস্থ তদন্ত করে ওয়ারিশগণদের হিসাব প্রাপ্য বুঝে পাওয়ার জন্য আইনের প্রতি আস্থা কামনা করছেন।