শাহ-আলমের লাশ উদ্ধারের ২৮ দিনেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ

শাহ-আলমের লাশ উদ্ধারের ২৮ দিনেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ

শাহ-আলমের লাশ উদ্ধারের ২৮ দিনেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ

বসির আহমেদ: দোহার নবাবগঞ্জ(প্রতিনিধি)

২৮ দিনেও জড়িত কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।শাহ-আলম হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রত গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে তার পরিবার ও এলাকাবাসী। নিহত শাহআলম নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা গ্রামের বাসিন্দা।বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৪টায় নবাবগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে শাহআলম হত্যাকারীর দ্রত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেন তার পরিবার ও এলাকাবাসী। অটোরিকশা চালক শাহাআলম নিখোঁজের ৪ দিনপর ৬ এপ্রিল তার লাশ পাওয়া যায় মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার খারশুর রাস্তার পাশে।সে ২ এপ্রিল নিখোঁজ হয়।৬ এপ্রিল দুপুরে তার লাশ স্বজনরা শনাক্ত করে। শরীরে একাধিক কুপানোর দাগ পাওয়া যায়।দুই থানা এলাকার সীমানা ও ঘটনাস্থলের জটিলতার কারনে মামলাও হয় ৬ দিন পর।নিহত শাহআলমের ছেলে মনির হোসেন বলেন:তিনি দুই থানাতেই গিয়েছেন,সবশেষে সিরাজদিখান থানায় মামলা নিলেও কোন আসামী ধরার ব্যাপারে তৎপর নয়।মামলার এজাহার নামায় সন্দেহভাজন ৬ আসামীই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।দ্রত আসামীদের গ্রেপ্তার করতে তিনি দাবি জানান।২ এপ্রিল বুধবার অটোরিকশা চালক শাহআলম সকালে নিজ বাড়ি হতে বেড় হয়,সন্ধা অবধি তাঁকে না পেয়ে শাহআলমের নাতি আরাফাত হোসেন ওই দিন রাতেই নবাবগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়রি করেন।নিহত শাহআলমের ছেলে মনির হোসেনের অভিযোগ রাস্তার জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রতিবেশি আনেস ও মো: কালুর সাথে তার বাবার ঝগড়া ছিলো।এদিকে ঘটনার পর হতেই আনেস ও কালুর পরিবারের লোকজন বাড়িঘর তালা মেরে পালিয়েছে।মনির হোসেন বাদী হয়ে বাবা হত্যার ঘটনায় মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান থানায় মামলা করেন।এবিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেখরনগর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক তাজুল ইসলামকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি।সিরাজদিখান থানার ওসি শাহেদ আল মামুন বলেন:তদন্ত কর্মকর্তা শেখরনগরের ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক তাজুল ইসলামের সাথে কথা বলেন।তিনি মামলাটি তদন্ত করছেন।তিনিই এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন।

More News...

কাহালুর জামগ্রামে কৃষকের ধান কেটে নিল কৃষকলীগ নেতা সালাম

তারাকান্দায় মহিলা সদস্য হাসনা কর্তৃক প্রতারনা করে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ