শশুড়খ্যাত তাপসের আশীর্বাদপুষ্ট বেলাল মাষ্টারের লুটপাটের সাম্রাজ্য নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ: এখনো ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে বহাল

শশুড়খ্যাত তাপসের আশীর্বাদপুষ্ট বেলাল মাষ্টারের লুটপাটের সাম্রাজ্য নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ: এখনো ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে বহাল

স্টাফ রিপোর্টার:
খুনী হাসিনার ফ্যাসিস্ট যুগে মুজিব পরিবারের অন্যতম মহাচোর পলাতক মেয়র তাপসের পাতানো শ্বশুড়খ্যাত হায়-মুজিববাদী রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজের অবৈধ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবিএম বেলাল হোসেন ভুইয়া বিরুদ্ধে একযুগেরও বেশী সময় ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির আর্থিক ফান্ড লুটপাটের বিস্তর অভিযোগ পাওয়া গেছে। কমিশনখোর তাপসকে গডফাদার বানিয়ে কলেজটিকে লুটপাটের আখড়া বানিয়ে এখনো রয়েছেন বহাল তবিয়তে। ৫আগষ্ট খুনি হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে স্বামীর বাড়ি ভারতে চলে যাওয়া আগেই স্বপরিবারে বিদেশে পালিয়ে গেছে মুজিব পারিবারের মহাচোর ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র তাপস। তবে রেখে গেছেন হায়-মুজিবাসক্ত শিক্ষক বেলাল ও তার ছাওপোনাদের। বেলাল তাপসের প্রভাব দেখিয়ে সব সময়ই একশ একশ গরম থাকতেন। এমপিও বা সরকারী বেতনভুক্ত শিক্ষক হওয়ার পরেও তাপসের আশীর্বাদ নিয়ে হয়ে ছিলেন রাজধানীর কলাবাগান থানাধীন সোবহানবাগ-শুক্রাবাদ ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি। সরকারী চাকুরীতে চাকুরীজীবিরা কোন রাজনৈতিক দলের পদপদবীতে যুক্ত থাকার বিধি-বিধান না থাকলেও বেলালের জন্য এটা ছিলো তুর্কিবাদ। কারন তার মাথার উপরে শীতল ছায়া ছিলো কমিশনের রাজা পলাতক মেয়রর তাপস। ধুরন্ধর বেলাল এখন মুখোশ পাল্টিয়ে মিশে গেছেন অন্য কোন গডফাদারের আশ্রয়ে। শ্বশুর খ্যাত তাপসের প্রভাবে অবৈধ প্রক্রিয়ায় নিয়োগ নিয়ে শত অপকর্ম করে এখনো বহাল তবিয়তেই আছেন অধ্যক্ষের চেয়ারে। তবে গুণজন শোনা যাচ্ছে, ৫ আগষ্টের পরে কলেজের গভর্নিং বডি / এডহক কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম তালুকদার ও দাতা সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম তার সমস্ত দূর্নীতির বিষয়ে অবগত থাকলেও কোন কর্নপাত না করে উল্টো মুজিববাদি বেলাল হোসেনকে সহযোগিতা করে আসছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রাজধানী ধানমন্ডিতে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজটি ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবিএম বেলাল হোসেন ভুইয়ার বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম সহ নানা অনিয়মের তথ্যপ্রমান উঠে আসে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের এক তদন্ত প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে তার অবৈধ প্রক্রিয়ায় হওয়া নিয়োগ বাতিল সহ চুরির টাকা সরকারী কোষাগারে ফেরত নেয়ার সুপারিশ করা হলেও কাজের কাজ কিছুই ঘটেনি। আর হবেই বা কিভাবে, বেলালের শশুড় খ্যাত তাপসই তো ছিলেন দেশের শীর্ষ চোরদের কমিশনখোর। বেলালের চুরির টাকার নিদিষ্ট হারে কমিশন পেতেন কম্বলচোরের বংশধর তাপস।

সংশ্লিষ্ট সুত্র জানায়, প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন সহকারী অধ্যাপক এবিএম বেলাল হোসেন ভূঁঞা অবৈধ প্রক্রিয়ায় উপাধ্যক্ষ-২ পদবি ব্যবহার করে অতিরিক্ত ৪কোটি ৫লাখ ৭০হাজার ৯৫৭টাকা উত্তোলন করে নিয়েছিলেন। তিনি ২০১০ সালে সহকারী অধ্যাপক পদে থাকাকালীন অবৈধ প্রক্রিয়ায় উপাধ্যক্ষ-২ পদে যোগদান করেন। অথচ জনবল কাঠামো অনুযায়ী, এক শিফটের ডিগ্রি কলেজে একজন উপাধ্যক্ষের পদ রয়েছে। এ ছাড়া একজন শিক্ষক একাধিক আর্থিক লাভজনক পদে থাকতে পারবেন না। কিন্তু বেলাল হোসেন উপাধ্যক্ষ-২ পদে যোগদানের পর সহকারী অধ্যাপকের পদ থেকে অব্যাহতি দেননি। ২০২২ সালে তিনি উপাধ্যক্ষ পদে নিযুক্ত হয়েছেন। ২০১০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত অবৈধ প্রক্রিয়ায় উপাধ্যক্ষ-২ পদের বিপরীতে এমপিও সহ বেতন-ভাতার ৩কোটি ৮৮লাখ ৩৩হাজার ৮২ টাকা বিধিবহির্ভূতভাবে উত্তোলন করেন। বাসাভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বাবদ প্রাপ্য অর্থের চেয়ে অতিরিক্ত ১৭লাখ ৩৭হাজার ৮৭৫ টাকা তুলে নিয়েছেন।

এ.বি.এম বেলাল হোসেন ভূঁঞা ১৯৯১ সালের ১মার্চ প্রভাষক (হিসাববিজ্ঞান) পদে এই কলেজে চাকুরীতে যোগদান করেন এবং তিনি উক্ত তারিখ হতেই এমপিওভুক্ত শিক্ষক ছিলেন। পরবর্তীতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের সরকারি অংশের বেতন প্রদান এবং জনবল কাঠামো সম্পর্কিত নীতিমালা-১০ অনুযায়ী পদ না থাকা সত্বেও তাঁকে উপাধ্যক্ষ-২ পদে নিয়োগ প্রদান করা হয়। তিনি ২০১০সালের ২৬জানুয়ারী উপাধ্যক্ষ-২ পদে যোগদান করেন। উপাধ্যক্ষ পদে যোগদানের সময় প্রভাষক হিসাব বিজ্ঞান পদ হতে পদত্যাগ করেননি। উপাধ্যক্ষ-২ পদে নিয়োগের বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মতি তথা অনুমোদন না থাকায় গর্ভনিং বডি’র ১জানুয়ারী-২০১১ তারিখের সভায় উপাধ্যক্ষ পদের এ.বি.এম বেলাল হোসেন ভূঞা এর উপাধ্যক্ষ-২ পদের নিয়োগ স্থগিত করা হয়।

সহকারী অধ্যাপক না হওয়া সত্বেও ১৪ফ্রেরুয়ারী-২০১১ তারিখের জিবি’র সভায় তাঁকে আর্থিক সুবিধা প্রদানের জন্য সহযোগী অধ্যাপক পদে অবৈধভাবে পদোন্নতি প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং তাঁকে জাতীয় বেতন স্কেল-২০০৯ এর সহযোগী অধ্যাপকের স্কেলের প্রারম্ভিক ধাপের সাথে অতিরিক্ত আরও ২টি ইনক্রিমেন্টসহ অন্যান্য আর্থিক সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তিনি তখনও প্রভাষক পদে এমপিওভুক্ত ছিলেন। অর্থাৎ একই সময়ে তাঁকে ২টি পদের সুবিধা প্রদান করেন। তাঁকে সহকারী অধ্যাপক হওয়ার পূর্বে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১জানুয়ারী-২০১১ তারিখের সভায় উপাধ্যক্ষ-২ পদে এ.বি.এম বেলাল হোসেন ভূঞা এর নিয়োগ স্থগিত করা হলেও ১৪ফ্রেরুয়ারী-২০১১ তারিখের সভায় ৬নং সিদ্ধান্তে উপাধ্যক্ষ-২ পদে তাঁর নিয়োগ সঠিক, যথাযথ ও কার্যকর আছে মর্মে আরেকটি অবৈধ সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। বেলাল সরকারিভাবে প্রভাষক/সহকারী অধ্যাপক পদে যে বেতন উত্তোলন করবেন উক্ত টাকা উপাধ্যক্ষ-২ হিসেবে প্রাপ্য বেতন ভাতার টাকার সাথে সমন্বয় করে বাকী টাকা কলেজ থেকে পরিশোধের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অথাৎ একই সভায় অবৈধভাবে সহযোগী অধ্যাপক এবং উপাধ্যক্ষ পদে আর্থিক সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। এছাড়া তিনি ঐ সময় প্রভাষক হিসেবে সরকারি বেতন-ভাতা গ্রহণ করে ছিলেন। অর্থাৎ একই সময়ে তাঁকে একই প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে তিনটি পদের আর্থিক সুবিধা প্রদান করে প্রতিষ্ঠানের অর্থ ইচ্ছামত অপচয় করেন। যা ৪ফেব্রুয়ারী-২০১০ এর জনবল কাঠামোর উপ-অনুচ্ছেদ ১১(১৩) এবং এমপিও নীতিমালা-২০১৮ ধারা ১১(১০,ক) এর পরপন্থী। উক্ত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এমপিওভুক্ত শিক্ষক একই সময়ে একাধিক পদে বা আর্থিক লাভজনক পদে চাকুরী করতে পারবেন না। কিন্তু কমিশনখোর তাপসের ছত্রছায়ায় বেলাল মাষ্টার একই সময়ে ৩টি পদে চাকুরী করে আর্থিক সুবিধাদি কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ এবং গভর্নিং বডির সাথে সিন্ডিকেট গড়ে বাগিয়ে নিয়েছিলেন।

সুত্র আরো জানায়, জিবি’র ১৯আগষ্ট-২০১১তারিখের সভায় ৬নং সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেলালের উপাধ্যক্ষ-২ পদে নিয়োগের অনুমোদন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে না পাওয়ায় এমপিও জটিলতা দেখা দিতে পারে এ আশংকায় সার্বিক বিষয়টি পর্যালোচান্তে সভায় সর্বসম্মবিতক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, বেলাল হিসাববিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং ২৬জানুয়ারী-২০১০ তারিখ হতে উপাধ্যক্ষ-২ পদে দায়িত্ব পালন করছেন বিধায় উক্ত ২৫জানুয়ারী-২০১০ তারিখের নিয়োগের পরিবর্তে তাঁকে ২৬জানুয়ারী-২০১০তারিখ হতেই সহযোগী অধ্যাপক পদে নিজ দায়িত্ব ছাড়াও উপাধ্যক্ষ-২ পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য ভূতাপেক্ষভাবে অর্থাৎ ২৬জানুয়ারী-২০১০ তারিখ থেকে অনুমোদন প্রদানের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়”।
কলেজ গভর্নিং বডি অবৈধভাবে একই বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকমের সিদ্ধান্ত গ্রহণ অবৈধ ও বেআইনী হিসেবে গণ্য হয়। উক্ত সভায় বেলালের সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতির তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারী-২০১১ তারিখের পরিবর্তে ভূতাপেক্ষভাবে ২৬জানুয়ারী-২০১০ কার্যকর করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। উপাধ্যক্ষ-২ পদে প্রাপ্য সুবিধাদি সরকারি এমপিও হতে প্রাপ্য সুবিধার সাথে সমন্বয় করে অবশিষ্টাংশ কলেজের নিজস্ব তহবিল হতে প্রদান করার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

অন্যদিকে ২২ফেব্রুয়ারী-২০১৪ তারিখের সভায় বেলালকে সরকারি অংশের বেতন-ভাতা সহকারী অধ্যাপক স্কেলে প্রদানের জন্য সহকারী অধ্যাপক (হিসাববিজ্ঞান) পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়। ১৭জানুয়ারী-২০১৫ তারিখের জিবি’র সভায় বেলালের উপাধ্যক্ষ-২ (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এর নিয়োগ প্রক্রিয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি বিধি অনুযায়ী সম্পাদিত না হওয়ায় ১৭জানুয়ারী-২০১৫ তারিখ হতে তাঁর নিয়োগপত্রটি বাতিল করা হয়। এ সংক্রান্ত কলেজ গভর্নিং বডি কর্তৃক বেলালকে দেয়া সংশ্লিষ্ট আর্থিকসহ অন্যান্য সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্তসমূহ বাতিল করা হয়। তৎপরেও তিনি কলেজের বেতন বিলে উপাধ্যক্ষ পদবীসহ আর্থিক সুবিধাদি গ্রহণ করছেন। যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও আইন পরিপন্থি।

বেলাল একজন সহকারী অধ্যাপক হিসেবে এমপিওভুক্ত শিক্ষক ছিলেন। সেই হিসেবে কলেজ থেকে সহযোগী অধ্যাপক ও উপাধ্যক্ষ-২ যে নামেই হউক সহকারী অধ্যাপকের স্কেলের শেষ ধাপ মূল বেতন ধরে ভাতাসহ যত টাকা আসে এর চেয়ে বেশী অর্থ গ্রহণ করা হয়ে থাকলে তা প্রতিষ্ঠানের তহবিলে ফেরত দিতে হবে। বেসরকারি শিক্ষক প্রতিষ্ঠানের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা সমূহে স্নাতক পর্যায়ে কেবল স্নাতক (পাস) কোর্সের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ প্রদান করা হয়। সম্মান কোর্সের শিক্ষক-কর্মচারীগণ এমপিওভুক্ত পদ নয়। পদ-পদবী ও প্রাপ্যতার জটিলতা যাতে না হয় সেজন্য শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের কে স্নাতক (পাস) কোর্সের, কে স্নাতক (অনার্স) কোর্সের তা নিয়োগকালেই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এবং সেভাবেই যার যার দায়িত্ব পালন সহ বেতন-বিলে উল্লেখ করা হয়। কারণ স্নাতক (পাস) কোর্সের শিক্ষকগণ এমপিও ও স্নাতক (পাস) কোর্সের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। তাঁদেরকে আবার স্নাতক (সম্মানের) প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা দেয়া হয় না। কিন্তু বেলাল এমপিওভুক্ত সহকারী অধ্যাপক, তাঁকে সম্মান কোর্সের একাধিক বিষয়ের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। যা সম্পূর্ন অবৈধ। কারণ তিনি সম্মান কোর্সের শিক্ষক নয়। এতে শিক্ষকদের মধ্যে বৈষম্য ও দলাদলির সৃষ্টি, প্রশাসনিক ও আর্থিক জটিলতা সৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

বেলাল নিজের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি অনিয়মের সাথে জড়িয়ে ছিলেন। কেউ কখনো প্রতিবাদ করার সাহস করতে না। প্রতিবাদ করলেই চাকুরী হারাতে হতো অথবা কৌশলে তার বেতনভাতা বন্ধ করে রাখা হতো। এদিকে বেলাল তার গডফাদার তাপস ও হায়-মুজিববাদের জিগির তুলে নিউ মডেল কলেজটাকে বাপ-দাদার পৈত্রিক সম্পদে পরিনত করে রেখেছিলেন। সুত্র জানায়, বেলাল এই কলেজ থেকে অঢেল টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। আর এখন সেই কালো টাকা ব্যবহার করে স্বপদে টিকে আছেন। বেলাল বর্তমানে অর্থাৎ ১নভেম্বর-২০২৩ হতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি লংঘন করে অবৈধভাবে দেড় বছর ধরে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) পদে নিয়োজিত আছেন। আর এসব অনিয়মের বিচারের তাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো এখন সময়ের দাবি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টজনেরা।

More News...

ঋণের টাকা লুটের যত আয়োজন

৪ ফকিরের সাম্রাজ্য